মানিকগঞ্জ : তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার ডানে জঙ্গি বামে রাজাকার আর পেছনে তেঁতুল হুজুর সামনে রাজনৈতিক মোল্লা। এই ভাবে দেশ চলে না। খালেদা জিয়ার কাছে দেশ মানে রাজাকারের কাছে দেশ ইজারা দেয়া। আমরা বেঁচে থাকতে বাংলাদেশ কোনদিন রাজাকার জঙ্গির কাছে ইজারা হতে পারে না। এতো কিছুর পরেও বেগম খালেদা জিয়া রাজকার ছাড়ে না, জঙ্গি ছাড়ে না, যুদ্ধাপরাধী ছাড়ে না, পাকিস্তানের দালালি ছাড়ে না। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। জঙ্গি রাজাকারের সঙ্গী খালেদা জিয়াকে ক্ষমতার বাইরে রাখতেই হবে। মানিকগঞ্জে জাসদ নেতা জালাল উদ্দিন লেনিনের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে জেলা জাসদের সহসভাপতি প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন লেলিনের স্মরণ সভার আয়োজন করেন উপজেলা জাসদ। ঘিওর উপজেলা জাসদের সভাপতি সামছুল আলম খানের সভাপতি স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শিরীন আক্তার এমপি, জেলা জাসদের সভাপতি ইকবাল হোসেন খান, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্
আরও একটি অল্প স্কোরের ম্যাচ জিতে নিল হায়দরাবাদ। টি-টোয়েন্টি ব্যাটসম্যানদের নয়; বোলারদেরই খেলা, আরও একবার প্রমাণ করল সাকিবদের দল গত জুনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জেতার পর পাকিস্তানের বোলিং কোচ আজহার মেহমুদ ক্রিকইনফোকে দারুণ একটা কথা বলেছিলেন, ‘ব্যাটসম্যানরা ম্যাচ জেতায়, কিন্তু বোলাররা জেতায় টুর্নামেন্ট।’ পাকিস্তানের সাবেক এই অলরাউন্ডারের এই নীতি কিন্তু অনেক ক্রিকেট দলেরই মূলমন্ত্র হয়ে উঠেছে। আইপিএলে এই মন্ত্র অনুসরণ করেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদ দারুণ করছে। একের পর এক ম্যাচ জিতে তারা এখন আইপিএলের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। চেন্নাইয়ের সঙ্গে আজকের আগে পর্যন্ত নেট রান রেটে পিছিয়ে থাকলেও আজ রাজস্থানকে হারিয়ে শীর্ষেই উঠে এসেছে তারা। কেবল এবারই নয়, ২০১৬ সালে হায়দরাবাদ আইপিএলের শিরোপা জিতেছিল টুর্নামেন্টের ‘সবচেয়ে বাজে’ মিডল অর্ডার নিয়ে। কিন্তু সেবারও বোলিংয়ে তারা ছিল সেরা। ২০১৮ সালেও সেই নীতি থেকে সরে আসেনি তারা। নিলামের সময় ভালো বোলার, উইকেট নেওয়া বোলারদের ওপরই বিনিয়োগ করেছে, যার ফলটা তারা পাচ্ছে ভালোভাবেই। টানা তিনটা কম স্কোরের ম্যাচ জিতল তারা। আইপিএলে যেখানে পরে ব্যাটিং করা দল জিতে চলেছে, হায়দরাবাদ
সোফিয়া এপ্রিল 19, 2015 এ সক্রিয় হয়। রোবট অভিনেত্রী অড্রে হেপবর্ন পরে মডেল করা হয়, এবং আগের রবিক বৈচিত্রের তুলনায় তার মানুষের মত চেহারা এবং আচরণের জন্য পরিচিত। নির্মাতার মতে ডেভিড হ্যানসন, সোফিয়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, চাক্ষুষ ডাটা প্রসেসিং এবং মুখের স্বীকৃতি ব্যবহার করে। সোফিয়া মানব অঙ্গভঙ্গি এবং মুখের অভিব্যক্তি অনুকরণ করে এবং নির্দিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং পূর্বনির্ধারিত বিষয়গুলিতে সহজ কথোপকথন করতে (যেমন আবহাওয়া) করতে সক্ষম। রোবটটি বর্ণমালার ইনক। (Google এর মূল সংস্থা) থেকে ভয়েস স্বীকৃতি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং সময়ের সাথে আরও বেশি স্মার্ট করার জন্য ডিজাইন করা হয়। সোফিয়া এর বুদ্ধিমত্তা সফ্টওয়্যার SingularityNET দ্বারা ডিজাইন করা হয়। এআই প্রোগ্রাম কথোপকথন বিশ্লেষণ করে এবং তথ্য যা এটি ভবিষ্যতে প্রতিক্রিয়া উন্নত করতে পারবেন নিষ্কাশন করে। হ্যানসন নার্সিং হোমে বৃদ্ধদের জন্য উপযুক্ত সঙ্গী হতে সোফিয়া ডিজাইন করেছেন, বা বড় ঘটনা বা উদ্যানপালনে ভিড় সাহায্য। তিনি আশা করেন যে রোবট অবশেষে সামাজিক দক্ষতা অর্জনের জন্য পর্যাপ্তরূপে অন্যান্য মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
good ei ta to valo kaj...
ReplyDelete