মানিকগঞ্জ : তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার ডানে জঙ্গি বামে রাজাকার আর পেছনে তেঁতুল হুজুর সামনে রাজনৈতিক মোল্লা। এই ভাবে দেশ চলে না। খালেদা জিয়ার কাছে দেশ মানে রাজাকারের কাছে দেশ ইজারা দেয়া। আমরা বেঁচে থাকতে বাংলাদেশ কোনদিন রাজাকার জঙ্গির কাছে ইজারা হতে পারে না। এতো কিছুর পরেও বেগম খালেদা জিয়া রাজকার ছাড়ে না, জঙ্গি ছাড়ে না, যুদ্ধাপরাধী ছাড়ে না, পাকিস্তানের দালালি ছাড়ে না। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন। জঙ্গি রাজাকারের সঙ্গী খালেদা জিয়াকে ক্ষমতার বাইরে রাখতেই হবে। মানিকগঞ্জে জাসদ নেতা জালাল উদ্দিন লেনিনের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে জেলা জাসদের সহসভাপতি প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন লেলিনের স্মরণ সভার আয়োজন করেন উপজেলা জাসদ। ঘিওর উপজেলা জাসদের সভাপতি সামছুল আলম খানের সভাপতি স্মরণ সভায় বক্তব্য রাখেন জাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শিরীন আক্তার এমপি, জেলা জাসদের সভাপতি ইকবাল হোসেন খান, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্
মহানবী (সা.) কে দেখে একটি উট যে কারণে কেঁদেছিলো – আবূ জাফর আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে সওয়ারীর উপর তাঁর পিছনে বসালেন এবং আমাকে তিনি একটি গোপন কথা বললেন, যা আমি কাউকে বলব না। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উঁচু জায়গা (দেওয়াল, ঢিবি ইত্যাদি) অথবা খেজুরের বাগানের আড়ালে মল-মূত্র ত্যাগ করা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করতেন।’ (ইমাম মুসলিম এটিকে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেছেন) বারক্বানী এতে মুসলিমের সূত্রে বর্ধিত আকারে খেজুরের বাগান’ শব্দের পর বলেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক আনসারীর বাগানে প্রবেশ করে সেখানে একটা উট দেখতে পেলেন। উটটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগল এবং তার চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরতে লাগল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর কাছে এসে তার কুঁজে এবং কানের পিছনের অংশে হাত ফিরালেন, ফলে সে শান্ত হল। তারপর তিনি বললেন, এই উটের মালিক কে? এই উটটা কার?’’ অতঃপর আনসারদের এক যুবক এসে বলল, এটা আমার হে আল্লাহর রাসুল!’ তিনি বললেন, তুমি কি এই পশুটার ব্যাপারে আ
আরও একটি অল্প স্কোরের ম্যাচ জিতে নিল হায়দরাবাদ। টি-টোয়েন্টি ব্যাটসম্যানদের নয়; বোলারদেরই খেলা, আরও একবার প্রমাণ করল সাকিবদের দল গত জুনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জেতার পর পাকিস্তানের বোলিং কোচ আজহার মেহমুদ ক্রিকইনফোকে দারুণ একটা কথা বলেছিলেন, ‘ব্যাটসম্যানরা ম্যাচ জেতায়, কিন্তু বোলাররা জেতায় টুর্নামেন্ট।’ পাকিস্তানের সাবেক এই অলরাউন্ডারের এই নীতি কিন্তু অনেক ক্রিকেট দলেরই মূলমন্ত্র হয়ে উঠেছে। আইপিএলে এই মন্ত্র অনুসরণ করেই সানরাইজার্স হায়দরাবাদ দারুণ করছে। একের পর এক ম্যাচ জিতে তারা এখন আইপিএলের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। চেন্নাইয়ের সঙ্গে আজকের আগে পর্যন্ত নেট রান রেটে পিছিয়ে থাকলেও আজ রাজস্থানকে হারিয়ে শীর্ষেই উঠে এসেছে তারা। কেবল এবারই নয়, ২০১৬ সালে হায়দরাবাদ আইপিএলের শিরোপা জিতেছিল টুর্নামেন্টের ‘সবচেয়ে বাজে’ মিডল অর্ডার নিয়ে। কিন্তু সেবারও বোলিংয়ে তারা ছিল সেরা। ২০১৮ সালেও সেই নীতি থেকে সরে আসেনি তারা। নিলামের সময় ভালো বোলার, উইকেট নেওয়া বোলারদের ওপরই বিনিয়োগ করেছে, যার ফলটা তারা পাচ্ছে ভালোভাবেই। টানা তিনটা কম স্কোরের ম্যাচ জিতল তারা। আইপিএলে যেখানে পরে ব্যাটিং করা দল জিতে চলেছে, হায়দরাবাদ
good ei ta to valo kaj...
ReplyDelete